নানা নাটকীয়তা ও সমীকরণের ম্যাচে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে হারাল আফগানিস্তান। আর এই জয়ে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠলো আফগানিস্তান। আফগানিস্তানের দেয়া ১১৬ রানের লক্ষ্য ১২.১ ওভারের মধ্যে নিতে হতো বাংলাদেশের। আর তাও আফগানদের বাঘা বাঘা বোলারদের বিপক্ষে। শুরুতে আশা দেখিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে রশিদ খানের ঘূর্ণিতে শেষ পর্যন্ত হার-ই সঙ্গী হল বাংলাদেশের। তার পাশাপাশি সুপার এইট থেকে অস্ট্রেলিয়ারও বিদায় নিশ্চিত হল।
স্পোর্টস নিউজ: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথমবার আফগানিস্তানের কাছে হারল বাংলাদেশ। এর আগে সববারই জয় পেয়েছে টাইগাররা। কিংসটনে আফগানিস্তানের দেয়া ১১৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১০৫ রানেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। তাতে বৃষ্টি আইনে ৮ রানে জয় পায় আফগানরা।
বাংলাদেশের হয়ে এদিন দলকে একাই টেনেছেন ওপেনার লিটন দাস। ৫৪ রানের অপরাজিত ইনিংস বাংলাদেশকে জয়ের সুবাদই দিচ্ছিলেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। তবে শেষ পর্যন্ত লিটনও দলকে জেতাতে পারেননি।
আফগানিস্তানের হয়ে এদিন পিকআপ বোলার ছিলেন দলের অধিনায়ক রশিদ খান। ৪ ওভারে ২৩ রানে ৪ উইকেট পেয়েছেন তিনি। তবে ৩.৫ ওভারে ২৬ রানে ৪ উইকেট নিয়ে আফগানিস্তানের জয়ের নায়ক এদিন নাভিন উল হক। ম্যাচের শেষ দুই বলে তাসকিন ও মোস্তাফিজকে আউট করেন তিনি। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন নাভিন উল হক।
আফগানিস্তানের হয়ে এদিন পিকআপ বোলার ছিলেন দলের অধিনায়ক রশিদ খান। ৪ ওভারে ২৩ রানে ৪ উইকেট পেয়েছেন তিনি। তবে ৩.৫ ওভারে ২৬ রানে ৪ উইকেট নিয়ে আফগানিস্তানের জয়ের নায়ক এদিন নাভিন উল হক। ম্যাচের শেষ দুই বলে তাসকিন ও মোস্তাফিজকে আউট করেন তিনি। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন নাভিন উল হক।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ১১৫ রানের পুঁজি পায় আফগানিস্তান। আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রানের ইনিংস খেলেছেন গুরবাজ। তবে এই অল্প রানের পুঁজি পেয়েও দারুণ লড়াই করেছে তারা। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে আফগানরা।
বাংলাদেশের হয়ে রিশাদ হোসেন ২৬ রানে ৩ উইকেট পেয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন তাসকিন ও মুস্তাফিজ।