তিনি বলেন, বিএনপি'র সম্মানিত চেয়ারপার্সন, তিনবারের নির্বাচিত সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যুবদলের ওপর যে গুরুদায়িত্ব তুলে দিয়েছেন আমরা যুবদলের সকল নেতা-কর্মীরা তা সফলভাবে পালন করতে সক্ষম হব। যার প্রেক্ষিতে দেশ ও জাতি আওয়ামী রাহুর কবল থেকে মুক্ত হবে। এবং গণতন্ত্র ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে। তিনি বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমান বাংলাদেশে ফিরে আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা পাবে।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নবনির্বাচিত সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নের নের্তৃত্বে শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে বিজয় মিছিল করবে যুবদল।
ডামি নির্বাচনের সরকার দেশের মানুষের সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছে। দুর্নীতি আর লুটপাটের মাধ্যমে রাজকোষ খালি করে দিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির মুখে। তাই দেশের জনগণ তাকিয়ে আছে তরুণদের দিকে। দেশজুড়ে যে অনাচার চলছে তার থেকে মুক্তি পেতে যুব সমাজকেই এগিয়ে আসতে হবে।
যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি (আংশিক) অনুমোদন দেয়ায় বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান এর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এবং নবনির্বাচিত নের্তৃবৃন্দকে অভিনন্দন জানিয়ে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে ১০ জুলাই (বুধবার), দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম মহানগরীর কাজীর দেউড়ি মোড়স্থ 'খোয়াজা হোটেল'র পাশে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল টি সেখান থেকে অদুরে নুর আহমেদ সড়কের পাশ্বস্থ বিএনপি কার্যালয় 'নাসিমন ভবন'র সামনে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি এসব কথা বলেন।
এ সময় মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক
মুহাম্মদ সাহেদ বলেন, যুবসমাজকে জাগ্রত করে দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে। স্বাধীনতার এতো বছর পর ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের নামে অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের চাকরি দেয়া মামাবাড়ির আবদার। মেধাবীদের বাদ দিয়ে নিজেদের লোককে নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা। বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগকে ঢোকানোর পাঁয়তারা করছে সরকার। তাই কোটা নিয়ে রাজনীতি করছে সরকার।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তির সভাপতিত্ব ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাহেদ পরিচালনায় এতে কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সদস্য সাইফুর রহমান শপথ, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ সভাপতি শাহেদ আকবর ও বক্তব্য রাখেন।
এ ছাড়া-এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল গফুর বাবুল, শাহাবুদ্দিন হাসান বাবু, মিয়া মোঃ হারুন, জসিমুল ইসলাম কিশোর, মুজিবুর রহমান, অরূপ বড়ুয়া প্রমুখ ও বক্তব্য রাখেন।মোহাম্মদ আলী সাকি, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ূন কবীর, এরশাদ হোসেন, আব্দুল হামিদ পিন্টু, সেলিম উদ্দীন রাসেল, গুলজার হোসেন, রাজন খাঁন, ওমর ফারুক, সহ সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, আহাদ আলী সায়েম, জাফর আহমেদ খোকন, তানভীর মল্লিক, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নুর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মাদ সাগির, মো. জসিম উদ্দীন সাগর, গাজি ফারুক, এস এম বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, মো. নুরুল আমিন, মো. নওশাদ, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ সম্পাদক বৃন্দ কমল জ্যোতি বড়ুয়া, কামরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হাসান, মো. শাহেদুল ইসলাম, হামিদুল হক চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন আনু, আরিফ হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, আবুল কালাম, হাফেজ কামাল উদ্দিন, গুলজার হোসেন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, মো. সাইদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান দুলাল, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, সদস্য সাইদুল হক সিকদার, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আব্দুল করিম, থানা যুবদলের আহবায়ক গিয়াস উদ্দিন টুনু, শফিউল আজম, মোশাররফ আমিন সোহেল, সদস্য সচিব শওকত খাঁন রাজু, তাজ উদ্দিন তাজু, মোহাম্মদ মুসা, মোহাম্মদ রাশেদ, সি. যুগ্ম আহবায়ক নুর খাঁন, মোর্শেদ কামাল, সাইফুল আলম রুবেল, মো. ইয়াছিন, সাজ্জাদ, আহমেদ সাদ্দাম, সাইফুল আলম, মো. জাবেদ, রিদওয়ান হোসেন জনি, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক মো. আকতার, মো. ইউনুছ, মোহাম্মদ হাসান, আবু বক্কর বাবু, সোলেমান হোসেন মনা, জহিরুল ইসলাম, আবু তৌহিদ, রাসেল খাঁন, দেলোয়ার হোসেন সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।